Hanuman Chalisa in Bengali

hanuman chalisa in bengali lyrics and pdf
Hanuman Chalisa in Bengali

হনুমান চালিসার গান

শ্রীগুরু চরণ সরোজ রজ নিজ মন মুকুর সুধার।

বরনৌ রঘুবর বিমল যশ যো দায়ক ফল চার॥

বুদ্ধিহীন তনু জানিকৈ সুমিরৌ পবন-কুমার।

বল-বুদ্ধি বিদ্যা দেহ মোর হরহু ক্লেশ বিকার॥

জয় হনুমান জ্ঞান গুণ সাগর।

জয় কপীশ তিহু লোক উজাগর॥

রামদূত অতুলিত বল ধামা।

অঞ্জনী-পুত্র পবনসুত নামা॥

মহাবীর বিক্রম বজরংগী।

কুমতি নিবার সুমতি কে সঙ্গী॥

কঞ্চন বরন বিরাজ সুবেসা।

কানন কুন্ডল কুঞ্চিত কেসা॥

হাত বজ্র অউ ধ্বজা বিরাজে।

কাঁধে মুঞ্জ জনেউ সাজে॥

শঙ্কর সুবন কেশরী নন্দন।

তেজ প্রতাপ মহা জগ বন্দন॥

বিদ্যাবান গুণী অতিচাতুর।

রাম কাজ করিবে কো আতুর॥

প্রভু চরিত্র শুনিবে কো রসিয়া।

রাম লক্ষণ সীতা মন বসিয়া॥

সূক্ষ্ম রূপ ধরী শিয়ঁহি দেখাবা।

বিকট রূপ ধরী লঙ্কা জরাবা॥

ভীম রূপ ধরী অসুর সংহারে।

রামচন্দ্র কে কাজ সঁভারে॥

লায় সঞ্জীবন লক্ষণ জিয়ায়ে।

শ্রীরঘুবীর হরষি উর লায়ে॥

রঘুপতি কিন্ধি বহুত বড়াই।

তুম মম প্রিয় ভরত সম ভাই॥

সহস্র বদন তুমি রস গায়।

আস কানহি শ্রীপতি কন্থ লাগায়॥

সনকাদিক ব্রহ্মাদি মুনি ইসা।

নারদ শারদ সহিত অহিসা॥

যম কুবের দিগপাল যেখানে।

কবিকোবিদ কোথে কবি শম নয়॥

তুম উপকার সুগ্রীবহি কীনহা।

রাম মিলায় রাজপদ দিনহা॥

তুমহর মনত্র বিভীষণ মানা।

লঙ্কেশ্বর ভৈ সুব জন জানা॥

যুগ সহস্র যোজন পর ভানু।

লীলয় তহি মধুর ফল জানু॥

প্রভু মুদ্রিকা মেলি মুখ মাঁহি।

জলধি লাঙ্গি গয়ে অচরজ নাঁহি॥

দুর্গম কাজ জগত কে জেতে।

সুগম অনুগ্রহ তুমহরে তেতে॥

রাম দুযারে তুমি রক্ষাৱারে।

হোত না আজ্ঞা বিনু পৈসারে॥

সব সুখ লহে তুমহর শরনা।

তুম রক্ষক কাহু কো ডর না॥

আপন তেজ সমহারো আপৈ।

তিনোঁ লোক হাঁক তে কাপৈ॥

ভূত পিশাচ নিকট নাহি আৱৈ।

মহাবীর যখন নাম শুনাৱৈ॥

নাসৈ রোগ হরে সব পীড়া।

জপত নিরন্তর হনুমত বীরা॥

সংকট তে হনুমান ছুড়াৱৈ।

মন ক্রম বচন ধ্যান যো লাৱৈ॥

সব পর রাম তপস্বী রাজা।

তিন কে কাজ সকল তুমি সাজা॥

অউর মনোরথ যো কোয় লাৱৈ।

তাসু অমিত জীবন ফল পাৱৈ॥

চারোঁ যুগ পরতাপ তুমহারা।

হয় প্রসিদ্ধ জগত উজিয়ারা॥

সাধু সন্ত কে তুমি রক্ষাৱারে।

অসুর নিকন্দন রাম দুলারে॥

অষ্টসিদ্ধি নউনিধি কে দাতা।

অস বর দিন জানকী মাতা॥

রাম রসায়ন তোমহরে পাসা।

সদা রহো রঘুপতি কে দাসা॥

তুমহরে ভজন রাম কো পাবৈ।

জনম জনম কে দুখ বিসরাবৈ॥

অন্তকালে রঘুপতি পুর জায়ী।

যাঁহা জন্ম হরি ভক্ত কহায়ী॥

অউর দেবতা চিত্ত না ধরাই।

হনুমত সে সব সুখ করাই॥

সংকট কাটৈ মিটৈ সব পীড়া।

যো সুমিরৈ হনুমত বীরা॥

জয় জয় জয় হনুমান গোসাঁই।

কৃপা করহু গুরুদেব কি নাঁই॥

যো শত বার পাঠ কর কৈ।

ছূটহি বন্ধি মহা সুখ হৈ॥

যো ইহ পড়ৈ হনুমান চালীসা।

হোয় সিদ্ধি সাখী গৌরীশা॥

তুলসীদাস সদা হরিচেরা।

কীজৈ নাথ হৃদয় মম ডেরা॥

॥ জয় শ্রী রাম ॥

hanuman chalisa in bengali

হনুমানের আরতি -Hanuman aarti Bengali

হনুমান চালিশা পিডিএফ (PDF)

হনুমান চালিশা পিডিএফ – Download PDF

বাংলা ছবিতে পূর্ণ হনুমান চালিসা – Hanuman Chalisa Lyrics Image

হনুমান চালিসার গান
hanuman chalisa in bengali

Also Read: hanuman ji ke 12 naam

ganesh chalisa in bengali – বাংলায় গণেশ চালিসা

Hanuman Chalisa in Bengali Lyrics Meaning – বাংলা গানের অর্থ হনুমান চালিসা

hanuman chalisa bengali
hanuman chalisa bengali

নিশ্চয়ই! নিচে পূর্ণ ‘হনুমান চালিশা’ বাংলা লিপ্যন্তরসহ, সংক্ষিপ্ত বাংলা অর্থ দেওয়া হলো। দোহা, সমস্ত ৪০টি চৌপায় ও সমাপনী দোহা সমন্বয় করা হয়েছে।

পূর্ণ হনুমান চালিশা — বাংলা লিপ্যন্তর ও সংক্ষিপ্ত অর্থ

ভূমিকা (দোহা)

শ্রী গুরু চরণ সরোজ রজ নিজমন মুকুর সুধারি ।
বরণৌ রঘুবর বিমলযশ জো দাযক ফলচারি ॥

অর্থ: “আমি আমার অন্তরের আয়নাকে পবিত্র করতে আমার গুরু-চরণের ধূলি দিয়ে পরিষ্কার করি। তারপর মহারাঘববরের পবিত্র কীর্তি বলি—যা চার-ফল (ধর্ম, অর্থ, কাম, মোক্ষ) প্রদান করে।”

বুদ্ধিহীন তনুজানিকৈ সুমিরৌ পবন কুমার ।
বল বুদ্ধি বিদ্যা দেহু মোহি হরহু কলেশ বিকার ॥

অর্থ: “আমার অজ্ঞতা স্পষ্ট, তাই হায়, তুমি (পবনসুত হনুমান) স্মরণ করি। আমাকে বল, বুদ্ধি ও বিদ্যা দান করো, এবং সব দুঃখ ও দুর্বলতা দূর করো।”

চৌপাই (১–৪০)

১. জয় হনুমান জ্ঞান গুণ সাগর। জয় কপীশ তিহু লোক উজাগর॥
অর্থ: “হনুমান, তুমি জ্ঞানময় ও গুণবহুল—তোমার জয় হোক। তিন জগতের পণ্ডিতরা তোমাকে উজ্জ্বল আলো মনে করে।”

২. রামদূত অতুলিত বলধামা। অঞ্জনী পুত্র পবনসুত নামা॥
অর্থ: “তুমি রামের দূত, অনন্ত শক্তির আধার; অঞ্জনী-পুত্র ও পবনসুত নামে পরিচিত।”

৩. মহাবীর বিক্রম বজরংগী। কুমতি নিবার সুমতি কে সংগী॥
অর্থ: “মহাবীর, অপরাজেয় বলধর, বাজরঙ্গ রঙ; তুমি মন্দ চিন্তা নষ্ট কর, ভালো প্রয়োজনে সহায়ক।”

৪. কঞ্চন বরণ বিরাজ সুবেশা। কানন কুন্ডল কুঞ্চিত কেশা॥
অর্থ: “সোনালি রঙের, সুন্দর পোশাক পরিধান করে—কানের কুন্ডল ও কোঁকড়ানো চুল সজ্জিত।”

৫. হাথবজ্র ঔ ধ্বজা বিরাজৈ। কাংথে মূঞ জনেবূ সাজৈ॥
অর্থ: “হাতে বজ্র ও পতাকা, কাঁধে পূজার সুতো—শোভিত।”

৬. শঙ্কর সুবন কেসরী নন্দন। তেজ প্রতাপ মহা জগ বন্দন॥
অর্থ: “শঙ্করের সন্তান—কেশরীনন্দন, যার শক্তি ও গৌরব সমগ্র জগৎ অভিবাদন করে।”

৭. বিদ্যাবান গুণী অতি চাতুর। রাম কাজ করিবে কো আতুর॥
অর্থ: “তুমি জ্ঞানী, গুণী, অত্যন্ত চতুর—তুমি রামের কাজ করতে সর্বদা প্রস্তুত।”

৮. প্রভু চরিত্র সুনিবে কো রসিয়া। রামলখন সীতা মন বসিয়া॥
অর্থ: “যে ভক্ত ভগবান রামের কাহিনী শুনে আনন্দ লাভ করে—লক্ষ্মণ ও সীতার প্রেমে হৃদয় ভরে ওঠে।”

৯. সূক্ষ্ম রূপধরী সিয়হি দিখাবা। বিকট রূপধরী লঙ্ক জ্বালাবা॥
অর্থ: “ক্ষুদ্র রূপে সীতাকে দেখিয়েছিলে, ভয়ঙ্কর রূপে লঙ্কা পুড়িয়ে দিয়েছিলে।”

১০. ভীম রূপধরী অসুর সংহারে। রামচন্দ্র ke কাজ সংবरे॥
অর্থ: “বিশাল রূপে অসুররা ধ্বংসিত, রামের কাজ নিয়ন্ত্রনে রেখলে।”

১১. লায়ে সঞ্জীবন লখন জিযায়ে। শ্রী রঘুবীর হর্ষি উরলায়ে॥
অর্থ: “সঞ্জীবনী এনে লক্ষ্মণকে প্রাণ জোগালে, রামে উচ্ছ্বাসে হৃদয় ভরে উঠল।”

১২. রঘুপতি কন্হী বহুত বড়াই। তুমি মম প্রিয় ভরত সম ভাই॥
অর্থ: “রঘুপতি (রাম) তোমাকে আবারও প্রশংসা করলেন—‘তুমি আমার আদর্শ, বরতের মতো প্রিয়।’”

১৩. সহস্র বদন তোমাহারো যশ গাবৈ। অস কহি শ্রীপতি কণ্ঠ লাগাবৈ॥
অর্থ: “তোমার মহিমা হাজার মুখে গাইতে পারি, কিন্তু রামের কলিজায় স্কা লাগাই।”

১৪. সনকাদিক ব্রহ্মাদি মুনীশা। নারদ শারদ সহিত অহীশা॥
অর্থ: “সনকা থেকে ব্রহ্মা, মুনীরা—নারদ ও সরস্বতিসহ সকল দেবতা তোমার মহিমা স্মরণ করে।”

১৫. যম কুবের দিগপাল জগতে। কবি কোবিদ কহি সকে কহাং তে॥
অর্থ: “যম, কুবের, দিগপাল বা কবি-বিদেরা—করুণায় তোমার কীর্তি পূর্ণ বর্ণনা করতে পারে না।”

১৬. তুমি উপকার সুমীরা গরিব। রাম মিলায় রাজপদ দীনহ॥
অর্থ: “তুমি সুমীর কর, সুগ্রীবকে রামের সঙ্গে মিলিয়ে রাজপদ দিলে।”

১৭. তোমার মন্ত্র বিভীষণ মানা। লঙ্কেশ্বর ভয়ে সব জগ জানা॥
অর্থ: “তোমার পরামর্শে বিভীষণ রাজি হলো, লঙ্কার রাজা হয়েছিল ভীত—বিশ্ব জানে।”

১৮. যুগ সহস্র yojan পর ভানু। লীল্যো তাহি মধুর ফল জানু॥
অর্থ: “সহস্র যুগ ও যোজনের দূর থেকে সূর্যকে দেখেও ভুলে গিয়েছিলে—সে মিষ্ট ফল ছিল।”

১৯. Prabhu मुद্রিকা মেলি মুখে। জলধি লাংঘি গয়ে অচরজ নাহি॥
অর্থ: “রামের আংটি মুখে নিয়ে, সমুদ্র পেরিয়ে যাওয়াটা অদ্ভুত কিছু নয়।”

২০. দুর্গম কাজ জগৎ কে জেতে। সুগম অনুগ্রহ তোমahreতে॥
অর্থ: “বিশ্বের কঠিন কাজগুলো তোমার অনুগ্রহে সহজ হয়ে যায়।”

২১. রাম দুয়ারে তুমি রাখবারে। হত না আজ্ঞা বিনু পৈসারে॥
অর্থ: “রামের দ্বারে তুমি রক্ষক—তুমি ছাড়া কেউ তো প্রবেশ করতে পারে না।”

২২. সব সুখ লহে তোমহারী শরণা। তুমি রক্ষক কাহূ কো ডর না॥
অর্থ: “তোমার আশ্রয়ে সকল সুখ—তুমি রক্ষার প্রতীক, আর কার ভয়?”

২৩. আপন তেজ সমহারো আপৈ। তিনೋং লোক হাংকে কাংপৈ॥
অর্থ: “নিজ শক্তির বিস্ফোরণে—ত্রিলোক তোমার হুঙ্কারে কাঁপে।”

২৪. ভূত পিশাচ নিকট নহি আবৈ। মহাবীর যখন নাম শুনাবৈ॥
অর্থ: “পিশাচ বা আত্মা নিকটে আসে না, যখন মহান বীরের নাম শোনায়।”

২৫. নাসে রোগ হরে সব পীরা। জপত নিরন্তর হনুমত বীরা॥
অর্থ: “রোগ ও কষ্ট সব হারিয়ে যায়—যে আপনি হনুমান-বীরের নাম জপ করেন।”

২৬. সংকট সে হনুমান ছুডাবৈ। মন ক্রম বচন ধ্যান যে লাবৈ॥
অর্থ: “সংকটে হনুমানই উদ্ধার করে; যে মন, কর্ম, ও বচন তিনটায় চিন্তা কর—সে লাভ পায়।”

২৭. সব পর রাম তপস্বী রাজা। তিনকে কাজ সকল তুমি সাজা॥
অর্থ: “মহ তপস্বী রাম—তাঁর সব কাজকে তুমি সাজাও।”

২৮. আর মনোরথ যে কোই লাবৈ। তাসু অমিত জীবন ফল পাবৈ॥
অর্থ: “যে তোমার হাতে তার অন্তরে মনোরথ দেয়—সে জীবনের অফুরন্ত ফল লাভ করে।”

২৯. চার যুগ প্রতাপ তোমহারা। হৈ প্রসিদ্ধ জগত উজিয়ারা॥
অর্থ: “তোমার প্রতাপ চার যুগে ছড়িয়ে যায়; তোমার মহিমা বিশ্বজুড়ে আলো দেয়।”

৩০. সাধু সন্তকে তুমি রাখবারে। অসুর নিকন্ধন রাম দুলারে॥
অর্থ: “তুমি সাধুদের রক্ষা করো; অশুর বিনাশ করে রামের প্রিয় সেবা করো।“

৩১. অষ্টসিদ্ধি নব নিধি কে দাতা। অস বর দীন জানকি মাতা॥
অর্থ: “অষ্ট সিদ্ধি ও নব নিধির দাতা—যানকী মাতা তোমাকে সেই বর দিয়েছেন।”

৩২. রাম রসায়ন তোমহার পাসা। সদা রহো রঘুপতির দাসা॥
অর্থ: “রামের নামের অমৃত তোমার কাছে—তুমি চিরকাল রঘুপতির দাস হোক।”

৩৩. তোমহার ভজন রাম কো পাবৈ। জন্ম জন্ম কে দুঃখ বিসরাবৈ॥
অর্থ: “তুমি যাঁকে ভক্তি করো—সে রামকে পায় এবং পুনর্জন্মের দুঃখ ভুলে যায়।”

৩৪. **অন্ত কালে রঘুপতি পুরজায়ী। যেখানে জন্ম হরি-ভক্ত বলা যায়॥
**
অর্থ: “শেষ সময়ে তিনি রামলোকে যান—যেখানে জন্মে ‘হরিভক্ত’ বলে অভিহিত হন।”

৩৫. **আর দেবতা চিত্ত ন ধরয়ী। হনুমত সেয়ি সর্ব সুখ করয়ী॥
**
অর্থ: “অন্য কোনো দেবতায় মন নিবদ্ধ না করেও, হনুমানের সেবাই সর্বসুখ প্রদান করে।”

৩৬. **সংকট কটৈ মিটৈ সব পীরা। যে সুমিরে হনুমত বলবীরা॥
**
অর্থ: “সংকট শেষ হয় সব কষ্ট মেটে—যে হনুমানের শক্তিমান নাম মনে করে।”

৩৭. **জয় জয় জয় হনুমান গোসায়ী। করুণা করো গুরুদেবকী নায়ী॥
**
অর্থ: “যয় হনুমান গোসায়ী। আপনারা আমাকে এমন করুণাময় করুন, যেন আমি আপনারই ভক্ত হই।”

৩৮. **যে শত বার পাঠ করে কোরে। ছুটি bondage মহা সুখ হয়ি॥
**
অর্থ: “যে একশ বার চালিশা পাঠ করবে, সেই জন্মের বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে মহান সুখ লাভ করে।”

৩৯. **যে যহ পড়ে হনুমান চালীসা। হয় সিদ্ধি সাক্ষী গৌরীসা॥
**
অর্থ: “যে আদরে চালিশা পাঠ করে—সে সিদ্ধি লাভ করে, যার সাক্ষী গৌরীশা (শিব)।”

৪০. **তুলসীদাস সদা হরি চেরা। কীর্জো নাথ হৃদয় মহান ডেরা॥
**
অর্থ: “তুলসীদাস হয়ে সবসময় মহান হরির স্তোত্র—হে ভগবাদিভি, হৃদয়ে আপন আসন করো।”

সমাপনী (দোহা)

পবন তনয় সংকট হরণ — মঙ্গল মূর্তি রূপ ।
রাম লখন সীতা সহিত — হৃদয় বসহু সুরভূপ ॥

অর্থ:
“পবনসুত (পবন পুত্র) হনুমান, তুমি সংকট নাশক ও সৌভাগ্যের আকার। রাম, লক্ষ্মণ ও সীতার সঙ্গে হৃদয়ে থাকো, যেন এখানে সুবাস ছড়িয়ে দেয়।”

সারাংশ

  • উপরে দেওয়া হলো **পুরো *হনুমান চালিশা* বাংলা লিপ্যন্তর সঙ্গে সংক্ষিপ্ত বাংলা অর্থ**।
  • আপনি চাইলে, আমি প্রতিটি অংশের বিস্তারিত বিশ্লেষণ বা আধ্যাত্মিক ব্যাখ্যা দিতে পারি।
  • এছাড়াও, যদি আপনি নিজে পাঠ বা অনুশীলনের জন্য এটি PDF বা প্রিন্টেবল ফরম্যাটে চান—তাও জানাতে পারেন।

আপনার আরও কোন সাহায্য লাগলে জানাতে দ্বিধা করবেন না!

হনুমান চালিসার উপকারিতা – Benefits of Hanuman Chalisa

হনুমান চালিসা পাঠ করা, ভগবান হনুমানের প্রশংসায় একটি শক্তিশালী কাব্যিক অভিব্যক্তি, অশুভ প্রভাব থেকে রক্ষা করা, ব্যক্তি ও তাদের পরিবারকে আশীর্বাদ করা এবং আধ্যাত্মিক সুখ প্রদান সহ অসংখ্য উপকার করতে পারে। প্রতিদিন বা সাপ্তাহিক 108 বার হনুমান চালিসা জপ করলে ভক্তদের জীবন ও মৃত্যুর বন্ধন থেকে মুক্ত করা যায় এবং মহান আধ্যাত্মিক আনন্দ পাওয়া যায়। এটি অনায়াসে জীবনের চ্যালেঞ্জ এবং কষ্টগুলি কাটিয়ে উঠতে শক্তি দেয় এবং ঈশ্বরের প্রতি প্রেমময় ভক্তি বিকাশ করে। উপরন্তু, এটি বেদ এবং পুরাণের গভীর জ্ঞানকে ধারণ করে, এবং এটিকে হিন্দু উপাসনাতে একটি অত্যন্ত শ্রদ্ধেয় ভক্তিমূলক স্তোত্রে পরিণত করে, গুণ ও ক্ষমতার অসীম সমুদ্রের অধিকারী বলে বিশ্বাস করা হয়।

শিব চালিসা

In Bengali

1হনুমান চালিসা
2হনুমান আরতি
3শিব চালিসা
4শনি চালিসা
5গায়ত্রী মন্ত্রের কথা
6শুভ মহালয়া
www.hanumanchalisainbengali.co.in
S.NoHanuman chalisa lyrics Download PDF
1Hanuman chalisa in bengaliDownload
2Hanuman chalisa in EnglishDownload
3Hanuman chalisa in hindiDownload
4Hanuman chalisa in Marathi Download
5Hanuman chalisa in GujaratiDownload
6Hanuman chalisa in KannadaDownload
7Hanuman chalisa in TamilDownload
Hanuman Chalisa

FAQ

হনুমান চালিসা কে লিখেছেন?

হনুমান চালিসা 16 শতকে শ্রদ্ধেয় হিন্দু কবি-সন্ত গোস্বামী তুলসীদাস রচনা করেছিলেন। তুলসীদাস তাঁর সাহিত্যিক অবদানের জন্য সুপরিচিত, এবং হনুমান চালিসা তাঁর অন্যতম উল্লেখযোগ্য কাজ, যা ভগবান হনুমানকে উৎসর্গ করা হয়েছে।

হনুমান চালিসা কখন লেখা হয়?

হনুমান চালিসা 16 শতকে গোস্বামী তুলসীদাস লিখেছিলেন। এর রচনার সঠিক বছরটি 1575-1576 CE বলে মনে করা হয়। তুলসীদাস, একজন হিন্দু কবি-সাধক, তাঁর মহাকাব্য রচনা “রামচরিতমানস” এর অংশ হিসাবে এই ভক্তিমূলক স্তোত্রটি তৈরি করেছিলেন।

হনুমান চালিসা প্রথম কে লিখেছিলেন?

হনুমান চালিসা প্রথম রচিত হয়েছিল গোস্বামী তুলসীদাস, একজন হিন্দু কবি-সন্ত, 16 শতকে।

হনুমান চালিশা কি?

হনুমান চালিসা হল একটি ভক্তিমূলক স্তোত্র যা ভগবান হনুমানকে উৎসর্গ করা হয়েছে, হিন্দুধর্মের একজন শ্রদ্ধেয় দেবতা যা তার শক্তি, ভক্তি এবং ভগবান রামের প্রতি আনুগত্যের জন্য পরিচিত। স্তবকটি 40টি শ্লোক (চালিসা) নিয়ে গঠিত, যা 16 শতকে হিন্দু কবি-সন্ত গোস্বামী তুলসীদাস দ্বারা আওয়াধি ভাষায় লেখা। এটি তুলসীদাসের মহাকাব্যের একটি অংশ, “রামচরিতমানস”।
হনুমান চালিসা ভগবান হনুমানের গুণাবলী, শোষণ এবং ঐশ্বরিক গুণাবলী বর্ণনা করে। ভক্তরা হনুমানের আশীর্বাদ পেতে এটি পাঠ করে, যা শক্তি, সাহস এবং সুরক্ষা আনতে বিশ্বাস করে। স্তোত্রটি হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে ব্যাপকভাবে উচ্চারিত হয়, বিশেষ করে শুভ অনুষ্ঠান, ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং উৎসবের সময়। হনুমান চালিসা একটি শক্তিশালী এবং পবিত্র পাঠ হিসাবে বিবেচিত হয়, যা হনুমানের অনুসারীদের মধ্যে গভীর ভক্তি অনুপ্রাণিত করে।

হনুমান চালিসা কি শুধুমাত্র হিন্দি ভাষায় কার্যকর?

হনুমান চালিসা ভাষা নির্বিশেষে কার্যকর, কারণ ভক্তি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ঐতিহ্যগতভাবে হিন্দি/সংস্কৃতে আবৃত্তি করা হলেও বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ বিদ্যমান। জপের আন্তরিকতা এর কার্যকারিতার চাবিকাঠি। বিভিন্ন পটভূমির লোকেরা এর আয়াতগুলিতে আধ্যাত্মিক সান্ত্বনা খুঁজে পায়।